সোমবার (৩ মে) সৌদি তথ্য মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাগণ এক বিবৃতিতে বলেন, ৪৯ হাজার মেগাপিক্সেলের এই ছবিগুলো তুলতে সময় লেগেছে ৭ ঘন্টারও বেশি।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, এই পবিত্র কালো পাথরটি একটি ‘জান্নাতের পাথর’ বা ‘জান্নাতি পাথর, আর প্রথমবারের মতো উচ্চ রেজ্যুলেশনের স্বচ্ছ আর স্ফটিক ছবিগুলো জান্নাতের অপরূপ সৌন্দর্যই প্রকাশ করে।

শেষ নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) এর সময়ে পবিত্র কাবাঘর পুনর্নির্মাণের পর, হাজরে আসওয়াদকে আগের জায়গায় বসানো নিয়ে কুরাইশ বংশের মধ্যে সিদ্ধান্তহীনতার তৈরি হলে, মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) নিজের গায়ের চাদর খুলে তাতে হাজরে আসওয়াদ রেখে সব গোত্রপ্রধানকে চাদর ধরতে বলেন এবং তা বর্তমান স্থানে পূর্ণস্থাপনের মাধ্যমে দ্বন্দ্বের পরিসমাপ্তি ঘটান।
এই পবিত্র পাথরের দৈর্ঘ্য ৮ ইঞ্চি ও প্রস্থ ৭ ইঞ্চি। বর্তমানে এটি আট টুকরো। হজরত আবদুল্লাহ বিন জোবায়েরের শাসনামলে একবার কাবা শরিফ অগ্নি দগ্ধ হলে, হাজরে আসওয়াদ কয়েক টুকরা হয়ে যায়।
আবদুল্লাহ বিন জোবায়ের পরে ভাঙা টুকরাগুলো রুপার ফ্রেমে বাঁধিয়ে দেন। বর্তমানে হাজরে আসওয়াদের আটটি টুকরা দেখা যায়। বড় টুকরাটি খেজুরের সমান
আল্লাহু্ আকবার